২। সুধন্যখালি (ম্যানগ্রোভ পার্ক ও ওয়াচ টাওয়ার), পিরখালি-২ জঙ্গল।
সজনেখালি ম্যানগ্রোভ ইন্টারপ্রিটেশন সেন্টার |
৩। দোবাঁকি (বনের উপর ভাসমান সেতু, ওয়াচ টাওয়ার)।
৫। বুড়িরডাবরি (ওয়াচ টাওয়ার, বনের মধ্যে রাস্তা), ঝিঙেখালি-৩।
৬। ঝিঙেখালি (ওয়াচ টাওয়ার, বনে ট্যুরিস্ট কটেজ), আড়বেশি-১ জঙ্গল।
বুড়িরডাবরি ওয়াচ টাওয়ার |
৭। হরিণভাঙা (ওয়াচ টাওয়ার, জঙ্গলে ভ্রমণ), ঝিলা-৩ জঙ্গল। হরিণভাঙা-১ জঙ্গল।
৯। বনিক্যাম্প ও সুন্দরকাটি (ওয়াচ টাওয়ার, ইকো-মিউজিয়াম), আজমলমারি জঙ্গল।
১০। চুলকাটি প্রটেকশন ক্যাম্প- ঢুলিভাসানী (ওয়াচ টাওয়ার, বড় নদী এবং বন্যপ্রাণী)।
ভুল্কাঠি ফরেস্ট প্রটেকশন ক্যাম্প |
১১। মরিচঝাঁপি (বন সংলগ্ন গ্রাম, ঐতিহাসিক ঘটনার সাক্ষী), ঝিলা-১ জঙ্গল।
১২। ভগবৎপুর (কুমির প্রকল্প, প্রকৃতি ইন্টারপ্রিটেশন সেন্টার), সপ্তমুখী নদীর তীরে।
১৫। হ্যালিডে দ্বীপ (৬ কিমি অভয়ারণ্য), সপ্তমুখী নদীর তীরে।
১৭। কৈখালি দ্বীপ ((মাতলা নদীর তীরে পিকনিক স্পট, রামকৃষ্ণ আশ্রম, মৎস্যজীবী গ্রাম)।
২১। বহড়ু (মোয়ার, নলেন গুড়ের সন্দেশ, পাটালির জন্য সুখ্যাতি রয়েছে)।
২২। জয়নগর মজিলপুর (মোয়ার জন্য বিখ্যাত, বিপ্লবীদের পীঠস্থান।
২২। জয়নগর মজিলপুর (মোয়ার জন্য বিখ্যাত, বিপ্লবীদের পীঠস্থান।
বহড়ু ও জয়ঙ্গর এলাকার বিখ্যাত নলেন গুড়ের মোয়া। |
ডায়মন্ডহারবার মৎস্য বন্দর |
২৪। গঙ্গাসাগর (তীর্থস্থান, সৈকত), সুন্দরবনের শেষাংশে বঙ্গোপসাগর।
২৬। ঘোড়ামারা দ্বীপ (গ্রামটি নিশ্চিহ্ন হতে চলেছে। দেখতে পর্যটকদের ভিড়)।
নিশ্চিহের অথে ঘোড়ামারা দ্বীপ |
২৭। ফ্রেজারগঞ্জ (মৎস্য বন্দর, সমুদ্র সৈকত), বঙ্গোপসাগর।
ফ্রেজারগঞ্জ মৎস্য বন্দর |
৩০। ক্যানিং (সুন্দরবনের প্রবেশদ্বার), শিয়ালদহ- ক্যানিং লাইনে।
লর্ড ক্যানিংয়ের পরিদর্শন কুঠী (অষ্টাদশ শতকে তৈরি) |
৩১। মাছরাঙা দ্বীপ (পিকনিক স্পট), ইছামতী নদীর ধারে।
৩২। ধুতুরদহ (পিকনিক স্পট), ইছামতী নদীর গা ঘেঁষে।
৩৩। টাকি (পিকনিক স্পট), ইছামতী নদীর তীরে।
৩৪। চন্দ্রকেতু গড় (ঐতিহাসিক স্থান), উত্তর ২৪ পরগনা।
No comments:
Post a Comment