Sunday 15 January 2017

সুন্দরবনে বেড়ানোর জায়গা গুলি


বনি ক্যাম্প

।   সজনেখালি (ম্যানগ্রোভ ইন্টারপ্রিটেশন সেন্টার), পিরখালি-১ জঙ্গল
।   সুধন্যখালি (ম্যানগ্রোভ পার্ক ও ওয়াচ টাওয়ার), পিরখালি-২ জঙ্গল


সজনেখালি ম্যানগ্রোভ ইন্টারপ্রিটেশন সেন্টার

।   দোবাঁকি (বনের উপর ভাসমান সেতু, ওয়াচ টাওয়ার)
।   নেতিধোপানি /নেতাধোপানি ঘাট (ওয়াচ টাওয়ার, বেহুলা লখিন্দরের ভগ্নদশা মন্দির)
নেতিধোপানি ক্যাম্প

।   বুড়িরডাবরি (ওয়াচ টাওয়ার, বনের মধ্যে রাস্তা), ঝিঙেখালি-৩


বুড়িরডাবরি ওয়াচ টাওয়ার 
।   ঝিঙেখালি (ওয়াচ টাওয়ার, বনে ট্যুরিস্ট কটেজ), আড়বেশি-১ জঙ্গল।  
।   হরিণভাঙা (ওয়াচ টাওয়ার, জঙ্গলে ভ্রমণ), ঝিলা-৩ জঙ্গলহরিণভাঙা-১ জঙ্গল
।   বনিক্যাম্প ও সুন্দরকাটি (ওয়াচ টাওয়ার, ইকো-মিউজিয়াম), আজমলমারি জঙ্গল
১০।  চুলকাটি প্রটেকশন ক্যাম্প- ঢুলিভাসানী (ওয়াচ টাওয়ার, বড় নদী এবং বন্যপ্রাণী)
ভুল্কাঠি ফরেস্ট প্রটেকশন ক্যাম্প

১১।   মরিচঝাঁপি (বন সংলগ্ন গ্রাম, ঐতিহাসিক ঘটনার সাক্ষী), ঝিলা-১ জঙ্গল
১২।  ভগবৎপুর (কুমির প্রকল্প, প্রকৃতি ইন্টারপ্রিটেশন সেন্টার), সপ্তমুখী নদীর তীরে


১৩।  কলসদ্বীপ (ওয়াচ টাওয়ার, সূর্যোদয় ও সূর্যাস্ত দর্শন, সমুদ্র সৈকত), বঙ্গোপসাগর
১৪।  লোথিয়ান দ্বীপ (৩৮ কিমি অভয়ারণ্য), সপ্তমুখী নদীর তীরে


১৫।  হ্যালিডে দ্বীপ (৬ কিমি অভয়ারণ্য), সপ্তমুখী নদীর তীরে। 
১৬।  ঝড়খালি (বাঘের উদ্ধারাশ্রম, চিড়িয়াখানা, প্রজাপতি গার্ডেন)

ঝড়খালি ইকো-পার্ক
১৭।  কৈখালি দ্বীপ ((মাতলা নদীর তীরে পিকনিক স্পট, রামকৃষ্ণ আশ্রম, মৎস্যজীবী গ্রাম)
১৮।  পিয়ালী দ্বীপ (পিকনিক স্পট), মাতলা নদীর তীরে

পিয়ালী দ্বীপ
১৯।  জটার দেউল (ঐতিহাসিক স্থান, শিব মন্দির, মেলা বসে), রায়দিঘি

জটার দেউল

২০।  ছত্রভোগ ও চক্রতীর্থ (শিব মন্দির, ১৪ এপ্রিল চৈত্র মেলা বসেহয় ‘নন্দাস্নান’)

ছত্রভোগ
২১।  বহড়ু (মোয়ার, নলেন গুড়ের সন্দেশ, পাটালির জন্য সুখ্যাতি রয়েছে)
২২।  জয়নগর মজিলপুর (মোয়ার জন্য বিখ্যাত, বিপ্লবীদের পীঠস্থান

বহড়ু ও জয়ঙ্গর এলাকার বিখ্যাত নলেন গুড়ের মোয়া।

২৩।  ডায়মন্ডহারবার (পিকনিক স্পট, মৎস্য বন্দর), হুগলী নদীর তীরে
ডায়মন্ডহারবার মৎস্য বন্দর
২৪।  গঙ্গাসাগর (তীর্থস্থান, সৈকত), সুন্দরবনের শেষাংশে বঙ্গোপসাগর। 
গঙ্গাসাগরে কপিল্মুনির মন্দির 

২৫
।  জম্বুদ্বীপ (ম্যানগ্রোভ বন, বিশালাক্ষী মন্দির), বঙ্গোপসাগর
২৬।  ঘোড়ামারা দ্বীপ (গ্রামটি নিশ্চিহ্ন হতে চলেছেদেখতে পর্যটকদের ভিড়)
নিশ্চিহের অথে ঘোড়ামারা দ্বীপ

২৭।  ফ্রেজারগঞ্জ (মৎস্য বন্দর, সমুদ্র সৈকত), বঙ্গোপসাগর

ফ্রেজারগঞ্জ মৎস্য বন্দর
২৮।  বকখালি (সমুদ্র সৈকত, হরিণ পার্ক, ম্যানগ্রোভ বন)

বক্ষালি সমুদ্র সৈকত 
২৯হেনরি দ্বীপ (সৈকত, ম্যানগ্রোভ জঙ্গল)। 

হেনরি দ্বীপ
৩০।  ক্যানিং (সুন্দরবনের প্রবেশদ্বার), শিয়ালদহ- ক্যানিং লাইনে
লর্ড ক্যানিংয়ের পরিদর্শন কুঠী (অষ্টাদশ শতকে তৈরি) 
৩১।  মাছরাঙা দ্বীপ (পিকনিক স্পট), ইছামতী নদীর ধারে
৩২।  ধুতুরদহ (পিকনিক স্পট), ইছামতী নদীর গা ঘেঁষে
৩৩।  টাকি (পিকনিক স্পট),  ইছামতী নদীর তীরে। 
৩৪।  চন্দ্রকেতু গড় (ঐতিহাসিক স্থান), উত্তর ২৪ পরগনা
চন্দ্রকেতুগড়ে পাওয়া মাটির নিদর্শন

৩৫
।  ঘুটিয়ারিশরিফ (মুসলিম ধর্মীয় স্থান)ক্যানিং লাইনে

 




No comments:

Post a Comment