চড়ক মেলায়। |
পৌষসংক্রান্তির মেলা- প্রতিবছর ১৫ জানুয়ারি (সুন্দরবনের মহিলারা ‘সোঁদর ব্রত’ পালন করেন)। সূচিবস্ত্রে গোবর দিয়ে কিম্ভূত-কিমাকার শিকারির মতো মূর্তি গড়েন। সঙ্গে তীরধনুকের প্রতীক বানিয়ে বাড়ির উঠানে বা তুলসীতলায় পুজো করেন। আগের দিন উপবাস থাকেন)।
গঙ্গাসাগর মেলা- ১৩-১৫ জানুয়ারি ৩ দিনের মেলা। (আন্তর্জাতিক মেলা)। হিন্দিভাষিদের মধ্যে এই মেলার উন্মাদনা বেশী। রেল দফতর ওই ক’দিন শিয়ালদহ-নামখানা পর্যন্ত অতিরিক্ত বিশেষ ট্রেন চালায়।
গঙ্গামেলা- ১৪ জানুয়ারি পৌষসংক্রান্তি থেকে ৭ দিন ধরে চলে মেলা। (মেলা বসে বাসন্তী, ক্যানিং, পাথরপ্রতিমা, কাকদ্বীপের হরেন্দ্রনগরে)।
লোকপ্রিয় উৎসব- (২৩-২৯ জানুয়ারি, বাসন্তী)।
দক্ষিণরায় মেলা-১৬ জানু (১ মাঘ, ১ দিন। (ধপধপি)। টুসু পরব, পৌষ সংক্রান্তি- প্রতিবছর ১৫ জানুয়ারি। জটিরামপুর, গোসাবা। জীবনতলার মুখার্জিপাড়া)।
সুন্দরবন উৎসব- (প্রথম শুরু হয় ২ জানুয়ারি ২০০২ গোসাবার রাঙাবেলিয়ায়। পরে বিভিন্ন দিনে হচ্ছে)।
সুভাষ মেলা- (২২-২৯ জানুয়ারি, তালদি, নেতাজী সংঘ)।
বিশালক্ষী মেলা- বৈশাখের শেষ মঙ্গলবার থেকে ৭ দিন ধরে চলে (কুলতলির সানকিজাহান, গুড়গুড়িয়া, মথুরাপুরের লক্ষীজনার্দনপুর, মথুরাপুরের বহড়ু, দক্ষিণ বারাশত, বারুইপুর।
অন্ধমুনির মেলা- ২০ মাঘ, কৃষ্ণপঞ্চমীতে। ৩ দিন ধরে চলে এই মেলা। (কৃষ্ণচন্দ্রপুর, মথুরাপুর)। কথিত আছে, মুনির প্রকৃত নাম ‘রামকানু’। সাধনার সময় এক মহিলা তাঁর ধ্যান ভাঙিয়ে দিয়ে ছিলেন। নারীর মুখ দেখে ফেলায় তিনি বেলকাঁটা দিয়ে নিজেই নিজের চোখ নষ্ট করে ফেলেছিলেন। সেই থেকেই তিনি অন্ধমুনি।
সুন্দরবন কৃষ্টি মেলা- ২০-২৯ ডিসেম্বর (বাসন্তী, আয়োজক-কুলতলি
মিলনতীর্থ সোসাইটি)।
যুবমেলা- ২২-৩১ ডিসে. (তালদি, বহুরূপী সংঘ)। ২৫ ডিসেম্বর- বড়দিন উপলক্ষ্যে বাসন্তীতে তিনদিনের মেলা।
চক্রতীর্থ-নন্দাস্নান মেলা- ৩০ চৈত্র, সংক্রান্তিতে ১ দিন চলে মেলা (বড়াশি, মথুরাপুর। উদ্যোক্তা স্থানীয় গ্রামবাসী। সারা বছর ধরে চলে
আয়োজন)। কেশবেশ্বর মেলা- ৩০ চৈত্র। ১ সপ্তাহ ধরে চলে (মন্দিরবাজার)।
আয়োজন)। কেশবেশ্বর মেলা- ৩০ চৈত্র। ১ সপ্তাহ ধরে চলে (মন্দিরবাজার)।
বৈশাখী মেলা- ১ বৈশাখ, ৫ দিন (গিলেরছাট,মথুরাপুর)। পড়শি উৎসব- ৬-১১ ফেব্রুয়ারি (ডায়মন্ডহারবার)।
বাসন্তী মেলা- ১ এপ্রিল, ৬ দিন (নফরগঞ্জ, বাসন্তী)। বনবিবি উৎসব- ২১ অগস্ট ২০০০ শুরু (ভ্রাম্যমাণ)।
জাঁতাল উৎসব- জয়নগর মজিলপুরে দেবী ধ্বন্বন্তরী কালী পুজো উপলক্ষে মেলা বসে।
ধর্মঠাকুরের মেলা- ৪ মে ২১ বৈশাখ, বুদ্ধপূর্ণিমা তিথিতে।
নাগমেলা- ২৪-৩০ নভেম্বর ৭ দিন চলে (মনসাদ্বীপ, গঙ্গাসাগর)।
টুসু মেলা- ১৫-১৭ জানুয়ারি (সন্দেশখালি, বাসন্তীর চুনাখালি)।
ঝাঁপান উৎসব/সাপুড়ে মেলা- শ্রাবণসংক্রান্তিতে (বারুইপুর)।
উরুস উৎসব- ১৭ শ্রাবণ গাজীবাবার তিরোধান দিবস।
অম্ববাচী মেলা-৭ আষাঢ় থেকে ৭ দিন
চলে (ঘুটিয়ারি শরিফ)। মানিকপীরের মেলা- মাঘ মাসে প্রথম সপ্তাহে ৭ দিন (মগরাহাট)। চন্দনী উৎসব- অক্ষয় তৃতীয়ায় (কামদেবপুর,পাথরপ্রতিমা)। হুল উৎসব- ৩০ জন থেকে শেষ সপ্তাহ ৭ দিন (জীবনতলা।
কমলকামিনী মেলা, কুরুক্ষেত্র মেলা- (কুমিরমারি, গোসাবা)।
নৌকা বাইচ- (দুর্গা পুজোর দশমীতে বিসর্জনের দিন, কুমিরমারি)।
বারুনী মেলা- ফাল্গুনী পূর্ণিমায় ৭ দিন (শিতলীয়া,সন্দেশখালি-২)।
বাসন্তী মেলা- ১ এপ্রিল ৭ দিন চলে (বিজয়নগর, গোসাবা)। মনসা মেলা- বিশ্বকর্মা পুজো থেকে ৭ দিন (কচুখালি, গোসাবা)।
নাট্যমেলা- ডিসেম্বর প্রথম সপ্তাহ (ক্যানিং, উদ্যোক্তা বন্ধুমহল)।
গান মেলা ও আবৃত্তি উৎসব-১২-১৪ ডিসেম্বর (ক্যানিং, অনুভব)।
গোসাবা উৎসব (ড্যানিয়েল মেলা)- ৬ ডিসেম্বর। হ্যামিলটনের জন্মদিন। মারা যান স্কটল্যান্ডে।
No comments:
Post a Comment