নেতিধোপানি মন্দিরের আশপাশে থাকা বাঘ |
হিন্দু পদ্মপুরাণে বাংলার মনসা মঙ্গলকাব্যে বেহুলা-লখিন্দরের প্রেম কাহিনীতে নেতাধোপানির ঘাটের কথা উল্লেখ রয়েছে।
নেতিধোপানি ঘাট |
ইটের ভগ্নদশা শিব মন্দিরটি আজও দেখা যায়। ঐতিহাসিক সেই নেতা-ধোপানির ঘাটটিকে ঘিরে গড়ে উঠেছে পর্যটন কেন্দ্র।
নেতিধোপানি ঘাটের পাশে মন্দিরের ধ্বংসাবশেষ |
মদনটাক পাখি |
নেতিধোপানির জঙ্গল |
প্রচুর মাছরাঙাপাখি দেখা যায়। ৩ টি দ্বীপ নিয়ে বাগমারা জঙ্গল। ৬,৪৪৭.৬৮ হেক্টর বন ঘিরে এই পর্যটন কেন্দ্র। সজনেখালি থেকে ৩ ঘন্টা দূরত্বে। অসংখ্য খাঁড়ি, ভারানি খালের হেঁতাল, গরান, গর্জন, ধুঁদুল, পশুর গাছের বন পেরিয়ে যেতে হবে। এই পর্যটন কেন্দ্রে যেতে হলে বন দফতরকে অতিরিক্ত কর দিতে হয় পর্যটকদের।
বনে মধ্যেকার এই পর্যটন কেন্দ্রে রাত্রিযাপনের কোনও ব্যবস্থা নেই। এখানে সমুদ্র খুব কাছে।
বনে মধ্যেকার এই পর্যটন কেন্দ্রে রাত্রিযাপনের কোনও ব্যবস্থা নেই। এখানে সমুদ্র খুব কাছে।
No comments:
Post a Comment