বুড়িরডাবরিঃ ভারত-বাংলাদেশ সীমান্ত সংলগ্ন এলাকায় বুড়িরডাবরি পর্যটন কেন্দ্রটি। এর একদিকে রায়মঙ্গল নদী। অন্যদিকে বিশাল কালিরচর। ৩ টি দ্বীপকে ঘিরে এই পর্যটন কেন্দ্র।
লাউডগা সাপ (নির্বিষ গেছো সাপ) |
গোলপাতা, কেওড়া, হেঁতালের ঘন জঙ্গল। সজনেখালি থেকে মেকানাইজড বোট এবং লঞ্চে যাওয়া যায়। সাড়ে ৩-৪ ঘন্টার পথ। নদী-খাঁড়ি পেরিয়ে যেতে হয়। জল পথে যেতে দারুন লাগবে। ক
শিকারের অপেক্ষ্য |
বিশেষ আকর্ষণঃ এখানে বাঘ রয়েছে। বনের মধ্যে দিয়ে হাঁটার জন্য রাস্তা তৈরি করা হয়েছে। বাঘ যাতে হামলা করতে না পারে সেই কারনে রাস্তাটি নাইলনের এবং লোহার জাল ঘিরে রাখা হয়েছে।
শিকারের খোঁজে |
বাঘ আসলেও খুব কাছ থেকে দেখা যাবে। হরিণ, শুয়োর, গোসাপ (মনিটর লিজার্ড)-কে হাতের কাছে পাওয়া যাবে।
ছবিও তোলা যাবে। ছবি তোলার আশায় পর্যটকরা বেশি সেখানে যেতে যায়।
ওয়াচ টাওয়ারঃ রাস্তার পাশে রয়েছে একটি মিষ্টি জলের পুকুর। সেখানে বাঘ ছাড়াও অন্যান্য বন্যপ্রাণীরা জল খেতে আসে। পর্যটকদের তাদের কাছ থেকে দেখার জন্য ঊঁচু একটি ওয়াচ টাওয়ার বানানো হয়েছে। টাওয়ারের উপর থেকে এনেক দূরের জীবজন্তু দেখা যাবে। লক্ষ্য করা যাবে বাংলাদেশ। এখানে ইকো-ট্যুরিজম কমপ্লেক্স রয়েছে। নদীতে শুশুক এবং চরে কুমির, বক, পাখি, ভোঁদড়, শুয়োর দেখা যায়। বনের টাওয়ারের আশপাশে বাঘ ঘোরাফেরা করে।
প্রদেশ পথ |
রাত্রিযাপনের ব্যবস্থা নেইঃ এই পর্যটন কেন্দ্রে রাত্রিযাপনের কোনও ব্যবস্থা নেই। সারাদিন বেড়িয়ে বিকালে ফিরে যেতে হবে গোসাবায়। থাকতে হবে সজনেখালি, পাখিরালয়, দয়াপুর, জেমসপুর বা লাহিড়িপুরের কোনও হোটেল, রেস্টুরেন্টে। পরের দিন অন্য পর্যটন কেন্দ্রের উদ্দেশ্যে যাত্রা।
No comments:
Post a Comment